বিশ্ব ভোক্তা অধিকার দিবস উপলক্ষে
এন্টিবায়েটিকযুক্ত খাদ্যকে না বলুন শীর্ষক যুব সমাবেশ ও মানব বন্ধন
কর্মসূচি পালিত হয়েছে। মঙ্গলবার নগরীর কাজির দেউড়ি এলাকায় তরুণ ও যুবকদের
সম্মিলিত সামাজিক উদ্যোগ ক্যাব যুব গ্রুপ এ কর্মসূচির আয়োজন করে।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, আগামী প্রজন্মকে জাঙ্কফুড, এন্টিবায়েটিকসহ বিভিন্ন ক্যামিকেলযুক্ত খাদ্য পরিহারে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। না হলে খাদ্যে বিষাক্ত ক্যামিকেল ও এন্টিবায়েটিক প্রয়োগের কারণে স্লুপয়জন যুক্ত হয়ে মানব দেহে বিপর্যয়ের পাশাপাশি মেধাহীন, অকর্মন্য ও রোগাক্রান্ত জাতিতে পরিণত হবে। এর পরিনাম পুরো জাতি নয় সমগ্র বিশ্বের জন্য ভায়াবহ হবে।
‘পল্ট্রি, ডেইরী, মাছ মাংশ, ফলমুল, সবজিতে এন্টিবায়েটিকসহ নানা প্রকার ক্যামিকেলযুক্ত করে খাবারকে বিষে রূপান্তরের বিরুদ্ধে সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তুলতে তরুন প্রজন্মকে অগ্রনী ভুমিকা পালন করতে হবে। কারণ বর্তমানে তরুণ প্রজন্ম জাঙ্ক ফুডের নামে বিষাক্ত খাবারে আসক্ত। এতে পড়া-শুনা, খেলাধুলা সব কিছুতেই অনীহা সৃষ্টি হয়।’
ক্যাব যুব গ্রুপ এর সাধারণ সম্পাদক এম আনছারুল করিমের সভাপতিত্বে যুব সমাবেশ ও মানববন্ধনে অন্যান্যের মধ্যে ক্যাব কেন্দ্রিয় কমিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট এস এম নাজের হোসাইন, ক্যাব চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাধারণ সম্পাদক কাজী ইকবাল বাহার ছাবেরী, ক্যাব চট্টগ্রাম মহানগর সাধারণ সম্পাদক অজয় মিত্র শংকু, ক্যাব নেতা জানে আলম, এএম তৌহিদুল ইসলাম, জাহাঙ্গীর মোস্তফা, জান্নতুল ফেরদৌস প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
সমাবেশে বক্তাগন খাদ্যে ভোজালের বিরুদ্ধে সকল শ্রেণী পেশার মানুষকে সক্রিয় ও কার্যকরী ভুমিকা পালনে উদ্যোগী হতে পাড়া, মহল্লা, ওয়ার্ড, থানা পর্যায়ে ভোক্তা সংগঠন হিসাবে ক্যাবকে আরো জোরদার করার আহবান জানান।
নকল, ভেজালের খবর পেলে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ও প্রশাসনকে জানানো, ক্যাবসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে জানানোর আহবান জানিয়ে তারা একই সাথে ভোক্তা আন্দোলনকে জোরদার করতে ব্যবসায়ী সংগঠনগুলির পাশাপাশি ক্যাব সহ বিভিন্ন ভোক্তা অধিকার সংগঠনগুলিকে সরকারী পৃষ্ঠপোষকতা প্রদানের দাবি জানান।
খাদ্যে এন্টিবায়োটিক সংক্রমনের জন্য পল্ট্রি, ডেইরী, মাছ, মাংশ, ফলমুল,
শাকসবজিতে দ্রুত বর্ধনশীল ক্যামিকেল পরিহার এবং খামারী ও ব্যবসায়ীদের মাঝে
যথাযথ নজরদারি জোরদারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের দাবী জানানো হয়।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, আগামী প্রজন্মকে জাঙ্কফুড, এন্টিবায়েটিকসহ বিভিন্ন ক্যামিকেলযুক্ত খাদ্য পরিহারে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। না হলে খাদ্যে বিষাক্ত ক্যামিকেল ও এন্টিবায়েটিক প্রয়োগের কারণে স্লুপয়জন যুক্ত হয়ে মানব দেহে বিপর্যয়ের পাশাপাশি মেধাহীন, অকর্মন্য ও রোগাক্রান্ত জাতিতে পরিণত হবে। এর পরিনাম পুরো জাতি নয় সমগ্র বিশ্বের জন্য ভায়াবহ হবে।
‘পল্ট্রি, ডেইরী, মাছ মাংশ, ফলমুল, সবজিতে এন্টিবায়েটিকসহ নানা প্রকার ক্যামিকেলযুক্ত করে খাবারকে বিষে রূপান্তরের বিরুদ্ধে সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তুলতে তরুন প্রজন্মকে অগ্রনী ভুমিকা পালন করতে হবে। কারণ বর্তমানে তরুণ প্রজন্ম জাঙ্ক ফুডের নামে বিষাক্ত খাবারে আসক্ত। এতে পড়া-শুনা, খেলাধুলা সব কিছুতেই অনীহা সৃষ্টি হয়।’
ক্যাব যুব গ্রুপ এর সাধারণ সম্পাদক এম আনছারুল করিমের সভাপতিত্বে যুব সমাবেশ ও মানববন্ধনে অন্যান্যের মধ্যে ক্যাব কেন্দ্রিয় কমিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট এস এম নাজের হোসাইন, ক্যাব চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাধারণ সম্পাদক কাজী ইকবাল বাহার ছাবেরী, ক্যাব চট্টগ্রাম মহানগর সাধারণ সম্পাদক অজয় মিত্র শংকু, ক্যাব নেতা জানে আলম, এএম তৌহিদুল ইসলাম, জাহাঙ্গীর মোস্তফা, জান্নতুল ফেরদৌস প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
সমাবেশে বক্তাগন খাদ্যে ভোজালের বিরুদ্ধে সকল শ্রেণী পেশার মানুষকে সক্রিয় ও কার্যকরী ভুমিকা পালনে উদ্যোগী হতে পাড়া, মহল্লা, ওয়ার্ড, থানা পর্যায়ে ভোক্তা সংগঠন হিসাবে ক্যাবকে আরো জোরদার করার আহবান জানান।
নকল, ভেজালের খবর পেলে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ও প্রশাসনকে জানানো, ক্যাবসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে জানানোর আহবান জানিয়ে তারা একই সাথে ভোক্তা আন্দোলনকে জোরদার করতে ব্যবসায়ী সংগঠনগুলির পাশাপাশি ক্যাব সহ বিভিন্ন ভোক্তা অধিকার সংগঠনগুলিকে সরকারী পৃষ্ঠপোষকতা প্রদানের দাবি জানান।

0 comments:
Post a Comment