Pages

Saturday, July 22, 2017

ঘরোয়া প্রতিষেধক

https://banglanews2010.blogspot.com/

সাধারণ মাথা ব্যথা, পেট ব্যথা বা গলা ব্যথায় আমরা অনেক ধরনের ওষুধ সেবন করে থাকি। আর বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া হয় না।
যে কোনো ওষুধ সেবনে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ঝুঁকি থেকে যায়। এক্ষেত্রে ভেষজ উপাদান হতে পারে নিরাপদ সমাধান।
https://banglanews2010.blogspot.com/
স্বাস্থ্যবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে এমনই কিছু ঘরোয়া টোটকা উল্লেখ করা হয়।
দীর্ঘদিনের মাথা ব্যথা: একটি আপেলের খোসা ছিলে টুকরা করে কেটে নিতে হবে। এর উপর স্বাদ মতো লবণ ছড়িয়ে সকালে খালি পেটে খেতে হবে। এটি মাথা ব্যথা কমাতে বেশ সহায়ক।
গ্যাসের সমস্যা: আধা গ্লাস পানিতে সোয়া চামচ বেকিং সোডা গুলিয়ে পান করতে হবে। এটি গ্যাসের সমস্যা উপশমে বেশ সাহায্য করে।
গলা ব্যথা: পানিতে খানিকটা পুদিনা-পাতা নিয়ে সিদ্ধ করতে হবে যতক্ষণ পর্যন্ত না পাতার রস পুরোপুরি বের

মুখে আলসার বা ঘা: পাকাকলা এবং মধু মিশিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করতে হবে। এই পেস্ট মুখে যেখানে ঘা হয়েছে ওখানে সরাসরি লাগাতে হবে। এতে দ্রুত ওই ক্ষত সেরে উঠবে।
সাইনাসের সমস্যা: বিশুদ্ধ অ্যাপেল সাইডার ভিনিগারের সঙ্গে এক চিমটি গোলমরিচের গুঁড়া মিশিয়ে আধা কাপের খানিকটা কম পানির সঙ্গে গুলে নিতে হবে। কুসুম গরম অবস্থায় ওই মিশ্রণ দিনে দু’বার পান করতে হবে।
শ্বাস কষ্ট: আধা টেবিল-চামচ দারুচিনির সঙ্গে এক টেবিল-চামচ মধু মিশিয়ে ঘুমানোর আগে খেলে শ্বাস কষ্টে উপকার পাওয়া যাবে।চুল পাকা: শুকানা আমলকি নিয়ে নারিকেল তেলের সঙ্গে মিশিয়ে গরম করতে হবে। প্রতিদিন এই তেল চুলে লাগিয়ে মালিশ করতে হবে।
চোখের নিচে কালোদাগ: গ্লিসারিনের সঙ্গে কমলার রস মিশিয়ে চোখের চারপাশে ব্যবহারে কালোদাগ দূর হয়।

ক্যানসার তৈরি করে যেসব খাবার

https://banglanews2010.blogspot.com/
মরণব্যাধি ক্যানসার। প্রতিরোধের উত্তম চিকিৎসা। শরীরের অতি দ্রুত অনিয়ন্ত্রিত কোষ বিভাজনের মাধ্যমে ক্যানসার তৈরি হয়। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, অনেক খাবার ক্যানসারের ঝুঁকি কমায় এবং অনেক খাবার আবার ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ায়। যেসব খাবার ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ায় তা নিজে জানুন এবং অন্যকে জানিয়ে সচেতন করে দিন।
১. আলুর চিপস : চিপসের স্বাদ মচমচে করার জন্য কৃত্রিম রং, ফ্লেভার, ট্রান্স ফ্যাট ও প্রচুর লবণ মিশানো হয়। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, এটি ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ায়।
২. ফ্রেঞ্চ ফ্রাই : আমেরিকান ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের মতে, ফ্রেঞ্চ ফ্রাই তৈরির সময় উচ্চ তাপ ও তেলের সংস্পর্শে অ্যাক্রাইলেমাইড সৃষ্টি হয়ে ক্যানসার হয়।
৩. প্রক্রিয়াজাত মাংসের খাবার : বেকন, হটডগ, মিডলোফ, সসেজ, বার্গার ইত্যাদি খাবারে সোডিয়াম নাইট্রেট থাকে। গবেষণায় দেখা গেছে, সোডিয়াম নাইট্রেটযুক্ত প্রক্রিয়াজাত মাংস মানবদেহে এন নাইট্রোসোতে পরিণত হয়ে ক্যানসার সৃষ্টি করে।
৪. সফট ড্রিংকস : বাজারের কোমল পানীয়তে থাকে ক্ষতিকর রং, অতিরিক্ত সোডা ও কৃত্রিম চিনি। এটি রক্তে গ্লুকোজ বাড়িয়ে ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্ট বাড়িয়ে মেটাবলিক সিনড্রোম ও ক্যানসার তৈরি করে। গবেষণায় দেখা গেছে, কোমল পানীয়তে ‘৪-মিথাইলমিডাজল’ নামের যে রং থাকে, এটি ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ায়।
৫. কৃত্রিম চিনি : কৃত্রিম চিনি অ্যাসপার্টের চিনির চেয়ে ১০ গুণ বেশি মিষ্টি এবং ক্যালোরি শূন্য। এটি ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে। তাই খুব জনপ্রিয়। গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিতভাবে কৃত্রিম চিনি খেলে ব্রেইন ক্যানসার হতে পারে।
৬. অ্যালকোহল : অতিরিক্ত অ্যালকোহল মানব দেহে রাসায়নিক পরিবর্তনের মাধ্যমে অ্যাসিটেলডিহাইডে পরিণত হয়ে ডিএনএ ভেঙ্গে ক্যানসার তৈরি করে।
৭. গ্রিল, বারবিকিউ : গ্রিল, বারবিকিউ এ ধরনের মাংসে উচ্চ তাপে হেটারোসাইক্লিক অ্যামাইন তৈরি হয়। এ থেকে ক্যানসার হতে পারে।
৮. বিষাক্ত কীটনাশক ও ক্যামিক্যাল যুক্ত ফলমূল : আমেরিকান ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের মতে, ৩০ ভাগ কীটনাশক হচ্ছে কারসিনোজেন। এটি মানব দেহে কোনো না কোনো ক্যানসার তৈরি করে।
৯. খোলা বাজারের শরবত : বাজারের শরবতে থাকে দূষিত পানি, বরফ ও ক্ষতিকর রং। এগুলো জন্ডিস, হেপাটাইটিস ও লিভার ক্যানসার সৃষ্টি করে।
১০. পুরোনো তেল : পুরোনো তেল দিয়ে বারবার খাবার রান্না করলে ফ্রি রেডিক্যাল তৈরি হয়ে ডিএনএ কে ভেঙে ক্যানসার হতে পারে।

বিনা পয়সার যে খাবারটি আজীবন যৌবন ধরে রাখে ও নতুন চুল গজায়, দেখে নিন কিভাবে খাবেন

সমস্যা সমাধান ও রোগ নিরাময়ের জন্য আমরা কত কিনা করি। চিকিৎসা করতে গিয়ে বেশ ক্ষতি ডেকে আনি নিজেদের জন্যই। কষ্ট লাঘবে তখন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার বিষয়টা মাথায় থাকে না। বিশেষ করে টাইফয়েড জ্বর, ডায়রিয়া, কলেরার মতো পেটের রোগে অ্যান্টিবায়োটিকও চলে আকছার।
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াযুক্ত ওই সব ওষুধগুলির দামও অনেক সময় নিম্ন আয়ের মানুষের নাগালের বাইরে হয়ে যায়। অথচ আমাদের হাতের কাছেই কিছু
ভেষজ গাছ রয়েছে, যেগুলি অত্যন্ত অল্প দামে বা একটু খুঁজলে বিনামূল্যেও পাওয়া যায়, আমরা জানি না। অনেক সময় জেনেও, বিশ্বাস হয় না। তেমনই একটি ভেষজ উদ্ভিদ হল থানকুনি।
থানকুনি আমাদের অতিপরিচিত পাতা। পুকুরপাড় বা জলাশয়ে হামেশাই দেখা মেলে। কথায় বলে, পেট ভালো থাকলে মনও ফুরফুরে থাকে। চিকিত্‍সকরাই বলছেন, থানকুনি পাতার এমন ভেষজ গুণ রয়েছে, মিয়মিত খেতে পারলে, পেটের অসুখে কোনও দিনও ভুগতে হবে না। শরীর-স্বাস্থ্য তো সতেজ থাকেই, ছোট থেকে খাওয়াতে পারলে বুদ্ধিরও বিকাশ হয়। দেখে নেওয়া যাক, যৌবন ধরে রাখতে ও সুস্থ থাকতে থানকুনি পাতার ভেষজ গুণগুলি।
১. পেটের রোগ নির্মূল করতে থানকুনির বিকল্প নেই। নিয়মিত খেলে যে কোনও পেটের রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
২. শুধু পেটই নয়, আলসার, এগজিমা, হাঁপানি-সহ নানা চর্মরোগ সেরে যায় থানকুনি পাতা খেলে।
 ৩. থানকুনি পাতায় থাকে Bacoside A ও B। Bacoside B মস্তিষ্কের কোষ গঠনে সাহায্য করে ও রক্ত চলাচল বাড়ায়। থানকুনি পাতা নিয়মিত খেলে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়।
৪. থানকুনি স্নায়ুতন্ত্রকে সক্রিয় রাখতে সাহায্য করে।
৫. মৃতকোষের ফলে চামড়ায় অনেক সময়ই শুষ্ক ছাল ওঠে। রুক্ষ হয়ে যায়। থানকুনি পাতার রস মৃতকোষগুলিকে পুনর্গঠন করে ত্বক মসৃণ করে দেয়।
৬. পুরনো ক্ষত কোনও ওষুধেই না সারলে, থানকুনি পাতা সিদ্ধ করে তার জল লাগালে সেরে যায়। সদ্য ক্ষতে থানকুনি পাতা বেটে লাগালে, ক্ষত নিরাময় হয়ে যায়।
৭. থানকুনি পাতা চুল পড়া আটকে দেয়। এমনকি নতুন চুল গজাতেও সাহায্য করে।
৮. বয়স বাড়লেও, যৌবন ধরে রেখে দেয় থানকুনি পাতার রস। প্রতিদিন একগ্লাস দুধে ৫-৬ চা চামচ থানকুনি পাতার রস মিশিয়ে খেলে, চেহারায় লাবণ্য চলে আসে। আত্মবিশ্বাসও বেড়ে যায়।
৯. দাঁতের রোগ সারাতেও থানকুনির জুড়ি মেলা ভার। মাড়ি থেকে রক্ত পড়লে বা দাঁতে ব্যথা করলে একটা বড় বাটিতে থানকুনি
পাতা সিদ্ধ করে, তারপর ছেঁকে নিয়ে সেই জল দিয়ে কুলকুচি করলে উপকার পাওয়া যায় চটজলদি।
সমস্যা সমাধান ও রোগ নিরাময়ের জন্য আমরা কত কিনা করি। চিকিৎসা করতে গিয়ে বেশ ক্ষতি ডেকে আনি নিজেদের জন্যই। কষ্ট লাঘবে তখন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার বিষয়টা মাথায় থাকে না। বিশেষ করে টাইফয়েড জ্বর, ডায়রিয়া, কলেরার মতো পেটের রোগে অ্যান্টিবায়োটিকও চলে আকছার।
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াযুক্ত ওই সব ওষুধগুলির দামও অনেক সময় নিম্ন আয়ের মানুষের নাগালের বাইরে হয়ে যায়। অথচ আমাদের হাতের কাছেই কিছু
ভেষজ গাছ রয়েছে, যেগুলি অত্যন্ত অল্প দামে বা একটু খুঁজলে বিনামূল্যেও পাওয়া যায়, আমরা জানি না। অনেক সময় জেনেও, বিশ্বাস হয় না। তেমনই একটি ভেষজ উদ্ভিদ হল থানকুনি।
থানকুনি আমাদের অতিপরিচিত পাতা। পুকুরপাড় বা জলাশয়ে হামেশাই দেখা মেলে। কথায় বলে, পেট ভালো থাকলে মনও ফুরফুরে থাকে। চিকিত্‍সকরাই বলছেন, থানকুনি পাতার এমন ভেষজ গুণ রয়েছে, মিয়মিত খেতে পারলে, পেটের অসুখে কোনও দিনও ভুগতে হবে না। শরীর-স্বাস্থ্য তো সতেজ থাকেই, ছোট থেকে খাওয়াতে পারলে বুদ্ধিরও বিকাশ হয়। দেখে নেওয়া যাক, যৌবন ধরে রাখতে ও সুস্থ থাকতে থানকুনি পাতার ভেষজ গুণগুলি।


১. পেটের রোগ নির্মূল করতে থানকুনির বিকল্প নেই। নিয়মিত খেলে যে কোনও পেটের রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। একই সঙ্গে পেট নিয়ে কোনও দিনও সমস্যায় ভুগতে হয় না।
২. শুধু পেটই নয়, আলসার, এগজিমা, হাঁপানি-সহ নানা চর্মরোগ সেরে যায় থানকুনি পাতা খেলে। ত্বকেও জেল্লা বাড়ে।
 ৩. থানকুনি পাতায় থাকে Bacoside A ও B। Bacoside B মস্তিষ্কের কোষ গঠনে সাহায্য করে ও রক্ত চলাচল বাড়ায়। থানকুনি পাতা নিয়মিত খেলে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়।
৪. থানকুনি স্নায়ুতন্ত্রকে সক্রিয় রাখতে সাহায্য করে।
৫. মৃতকোষের ফলে চামড়ায় অনেক সময়ই শুষ্ক ছাল ওঠে। রুক্ষ হয়ে যায়। থানকুনি পাতার রস মৃতকোষগুলিকে পুনর্গঠন করে ত্বক মসৃণ করে দেয়।
৬. পুরনো ক্ষত কোনও ওষুধেই না সারলে, থানকুনি পাতা সিদ্ধ করে তার জল লাগালে সেরে যায়। সদ্য ক্ষতে থানকুনি পাতা বেটে লাগালে, ক্ষত নিরাময় হয়ে যায়।
 ৭. থানকুনি পাতা চুল পড়া আটকে দেয়। এমনকি নতুন চুল গজাতেও সাহায্য করে।
৮. বয়স বাড়লেও, যৌবন ধরে রেখে দেয় থানকুনি পাতার রস। প্রতিদিন একগ্লাস দুধে ৫-৬ চা চামচ থানকুনি পাতার রস মিশিয়ে খেলে, চেহারায় লাবণ্য চলে আসে। আত্মবিশ্বাসও বেড়ে যায়।
৯. দাঁতের রোগ সারাতেও থানকুনির জুড়ি মেলা ভার। মাড়ি থেকে রক্ত পড়লে বা দাঁতে ব্যথা করলে একটা বড় বাটিতে থানকুনি
পাতা সিদ্ধ করে, তারপর ছেঁকে নিয়ে সেই জল দিয়ে কুলকুচি করলে উপকার পাওয়া যায় চটজলদি।
 
Blogger Templates